পূজ্যপাদ স্বামী আত্মস্থানন্দজী মহারাজের ঝুলিতে ছিল সব আশ্চর্য ঘটনার গল্প :-
১৯৮৩ খ্রীস্টাব্দের মে মাসের এক সকালে তিনি গেছেন সূর্য মহারাজকে(স্বামী নির্বাণানন্দ) প্রণাম করতে। সূর্য মহারাজ তখন মঠ মিশনের সহাধ্যক্ষ এবং স্বামী আত্মস্থানন্দজী তখন সহকারী সম্পাদক। সূর্য মহারাজকে দেখে আত্মস্থানন্দজী মহারাজের মনে হল যেন ভাবে বুঁদ হয়ে বসে আছেন। তিনি প্রণাম করে জিগ্গাসা করলেন :"কেমন আছেন, মহারাজ? "ভালো আছি , আজ আমার জন্মতিথি । খুব আনন্দ হবে আজ।" আত্মস্থানন্দজী মহারাজ জানতেন না যে মহারাজের জন্মতিথি সেদিন। একটু অবাকও হলেন কারন মহারাজ তো আজকাল ভাবে বুঁদ হয়ে থাকেন। তিথি-বার এইসব তো খেয়াল আজকাল থাকে না। তাই জিগ্গাসা করলেন , "মহারাজ, আজ যে আপনার জন্মতিথি জানালেন কি করে ? পঞ্জিকা দেখেছিলেন ? মহারাজ বললেন : "না , শুয়েছিলাম । ভোরবেলায় ঠাকুর এসে আমাকে ধাক্কা দিয়ে তুললেন । বললেন , ওঠ, আজ তোর জন্মদিন , আজ খুব আনন্দ হবে। "আবার পাশ ফিরে শুলাম। ঠাকুর আবার ধাক্কা দিয়ে একই কথা বললেন। " পরে মহারাজের ঘর থেকে বাইরে এসে আত্মস্থানন্দজী মহারাজ খোঁজ নিয়ে জেনেছিলেন যে সত্যিই সেদিন সূর্য মহারাজের জন্মতিথি ।
১৯৮৩ খ্রীস্টাব্দের মে মাসের এক সকালে তিনি গেছেন সূর্য মহারাজকে(স্বামী নির্বাণানন্দ) প্রণাম করতে। সূর্য মহারাজ তখন মঠ মিশনের সহাধ্যক্ষ এবং স্বামী আত্মস্থানন্দজী তখন সহকারী সম্পাদক। সূর্য মহারাজকে দেখে আত্মস্থানন্দজী মহারাজের মনে হল যেন ভাবে বুঁদ হয়ে বসে আছেন। তিনি প্রণাম করে জিগ্গাসা করলেন :"কেমন আছেন, মহারাজ? "ভালো আছি , আজ আমার জন্মতিথি । খুব আনন্দ হবে আজ।" আত্মস্থানন্দজী মহারাজ জানতেন না যে মহারাজের জন্মতিথি সেদিন। একটু অবাকও হলেন কারন মহারাজ তো আজকাল ভাবে বুঁদ হয়ে থাকেন। তিথি-বার এইসব তো খেয়াল আজকাল থাকে না। তাই জিগ্গাসা করলেন , "মহারাজ, আজ যে আপনার জন্মতিথি জানালেন কি করে ? পঞ্জিকা দেখেছিলেন ? মহারাজ বললেন : "না , শুয়েছিলাম । ভোরবেলায় ঠাকুর এসে আমাকে ধাক্কা দিয়ে তুললেন । বললেন , ওঠ, আজ তোর জন্মদিন , আজ খুব আনন্দ হবে। "আবার পাশ ফিরে শুলাম। ঠাকুর আবার ধাক্কা দিয়ে একই কথা বললেন। " পরে মহারাজের ঘর থেকে বাইরে এসে আত্মস্থানন্দজী মহারাজ খোঁজ নিয়ে জেনেছিলেন যে সত্যিই সেদিন সূর্য মহারাজের জন্মতিথি ।
No comments:
Post a Comment