- : আমার ভারত অমর ভারত : -
"নমঃ শ্রীযতিরাজায় বিবেকানন্দ সুরয়ে। সচ্চিৎসুখস্বরূপায় স্বামিনে তাপহারিণে।।"
।।ঔঁ।।
...যদি আমি একটা কথাও উচ্চারণ করে থাকি যা সত্য, তাহলে সেটি তাঁর, তাঁরই শুধু।
আর যদি এমন অনেক কিছু বলে থাকি, যা অসত্য, যা ঠিক নয় কিংবা মানুষের পক্ষে কল্যাণকর নয় - তাহলে সেগুলো একান্তভাবেই আমার। সেগুলোর জন্য আমিই সম্পূর্ণভাবে দায়ী।
কোনও জাতিকে এগিয়ে যেতে হলে তার উচ্চ আদর্শ থাকা চাই। সেই আদর্শ অবশ্যই পরব্রহ্ম। কিন্তু যেহেতু তোমরা সকলেই বিমূর্ত আদর্শের (abstract ideal) দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে পারবে না, তোমাদের একটি ব্যক্তি-আদর্শের (personal ideal) একান্ত প্রয়োজন।
শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে তোমরা সেই আদর্শ পেয়েছ। অন্য কেউ এযুগে আমাদের আদর্শ হতে পারেন না। ...আমাদের আজ এমন মানুষের প্রয়োজন, বর্তমান যুগের মানুষের প্রতি যাঁর সহানুভূতি আছে।
শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে আমাদের এই প্রয়োজন মিটেছে। আজ প্রত্যেকের সামনেই তাঁকে তুলে ধরো। সাধু বা অবতার যেভাবেই তাঁকে গ্রহণ কর না কেন - কিছু যায় আসে না।
ভগবান যদিও সর্বত্র আছেন, কিন্তু তাকে আমরা জানতে পারি কেবল মানবচরিত্রের মধ্যে দিয়ে।
শ্রীরামকৃষ্ণের মতো এত উন্নত চরিত্র কোনও কালে কোনও মহাপুরুষের হয়নি ; সুতরাং তাঁকে কেন্দ্র করে আমাদের সঙ্ঘবদ্ধ হতে হবে ; অথচ প্রত্যেকের তাঁকে নিজের ভাবে গ্রহণ করার স্বাধীনতা থাকবে - কেউ আচার্য বলুক, কেউ পরিত্রাতা, কেউ ঈশ্বর, কেউ আদর্শ পুরুষ, কেউ বা মহাপুরুষ - যার যা খুশি।
"ওঁ পরতত্ত্বে সদালীনো রামকৃষ্ণ সমাজ্ঞয়া।
যো ধর্মস্থাপনরতো বীরেশং তং নমাম্যহম্।।"
"নমঃ শ্রীযতিরাজায় বিবেকানন্দ সুরয়ে। সচ্চিৎসুখস্বরূপায় স্বামিনে তাপহারিণে।।"
।।ঔঁ।।
...যদি আমি একটা কথাও উচ্চারণ করে থাকি যা সত্য, তাহলে সেটি তাঁর, তাঁরই শুধু।
আর যদি এমন অনেক কিছু বলে থাকি, যা অসত্য, যা ঠিক নয় কিংবা মানুষের পক্ষে কল্যাণকর নয় - তাহলে সেগুলো একান্তভাবেই আমার। সেগুলোর জন্য আমিই সম্পূর্ণভাবে দায়ী।
কোনও জাতিকে এগিয়ে যেতে হলে তার উচ্চ আদর্শ থাকা চাই। সেই আদর্শ অবশ্যই পরব্রহ্ম। কিন্তু যেহেতু তোমরা সকলেই বিমূর্ত আদর্শের (abstract ideal) দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে পারবে না, তোমাদের একটি ব্যক্তি-আদর্শের (personal ideal) একান্ত প্রয়োজন।
শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে তোমরা সেই আদর্শ পেয়েছ। অন্য কেউ এযুগে আমাদের আদর্শ হতে পারেন না। ...আমাদের আজ এমন মানুষের প্রয়োজন, বর্তমান যুগের মানুষের প্রতি যাঁর সহানুভূতি আছে।
শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে আমাদের এই প্রয়োজন মিটেছে। আজ প্রত্যেকের সামনেই তাঁকে তুলে ধরো। সাধু বা অবতার যেভাবেই তাঁকে গ্রহণ কর না কেন - কিছু যায় আসে না।
ভগবান যদিও সর্বত্র আছেন, কিন্তু তাকে আমরা জানতে পারি কেবল মানবচরিত্রের মধ্যে দিয়ে।
শ্রীরামকৃষ্ণের মতো এত উন্নত চরিত্র কোনও কালে কোনও মহাপুরুষের হয়নি ; সুতরাং তাঁকে কেন্দ্র করে আমাদের সঙ্ঘবদ্ধ হতে হবে ; অথচ প্রত্যেকের তাঁকে নিজের ভাবে গ্রহণ করার স্বাধীনতা থাকবে - কেউ আচার্য বলুক, কেউ পরিত্রাতা, কেউ ঈশ্বর, কেউ আদর্শ পুরুষ, কেউ বা মহাপুরুষ - যার যা খুশি।
"ওঁ পরতত্ত্বে সদালীনো রামকৃষ্ণ সমাজ্ঞয়া।
যো ধর্মস্থাপনরতো বীরেশং তং নমাম্যহম্।।"
No comments:
Post a Comment