আমাদের এই যুগে "কথামৃত"হলো সমস্ত শাস্ত্রের সার।তাই যারা সংসারে আছেন তারা "কথামৃত"কে আশ্রয় করূন।অন্য
শাস্ত্র পড়ুন আর নাই পড়ুন,"কথামৃত"পড়ুন। সবাই পড়ুন।
এর মধ্যে আপনারা গীতা পাবেন,পুরাণ পাবেন,বাইবেল,
কোরাণ,চৈতন্যেচরিতামৃত পাবেন।কি নেই এতে। তাছাড়াও
এর মধ্যে অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত উক্তি আছে।কোথায় কোন
ফকির কী গান গেয়েছেন। তার একটি কি দুটি লাইন রয়েছে এর মধ্যে। গান মানে প্রার্থনা। ------কত রকমের
প্রার্থনা!কত ভাষার প্রার্থনা।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব ভগবান কে যে কতরকমভাবে ডাকতেন,আহা!কতভাবে যে ডেকে আনন্দ পেতেন।,কত
রকমের গান যে তিনি গাইতেন।এই সব গান কথামৃতে সঞ্চিত আছে। কত রকমের গান,কত রকমের পূজা পদ্ধতি।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব কোন ধরাবাঁধা নিয়মের মধ্যে থাকতেন না।
ঠিক কথা।ঈশ্বর আমার প্রিয়জন ,আমি আমার প্রিয়জনকে
আমার মতো করে ভালবাসব।তার মধ্যে আবার ধরাবাঁধা নিয়ম কেন?নিয়ম আপনারা মানতে চান মানুন;কিন্তু নিষ্প্রাণ নিয়ম মানাটা বড় কথা নয় ।বড় কথা কতটা আন্তরিক ভাবে আপনি ভগবান কে ভালবাসেন।ভগবান
ভালবাসা চান,আর কিছু চান না।
যারা সংসারে আছেন তাঁরা কখন এরকম ভাবনেনা।আমরা
বদ্ধ জীব। ছিঃ !কোন দুঃখে বদ্ধ। কখনো বদ্ধ নন আপনারা।মুক্ত,চিরকালের জন্য মুক্ত। আর "কথামৃত "
আপনাদের সেই সত্য জানিয়ে দেবে।পথ দেখিয়ে দেবে।
এই গ্রন্থটির যেখানেই হাত দেন সেখানেই এমন সব কথা আছে যা অমৃত।যার তুলনা হয়না। শ্রীরামকৃষ্ণ এই যুগে
এসেছিলেন মানুষকে হাতে ধরে টেনে ভগবানের কাছে
পৌঁছে দিতে।ভগবান লাভের জন্যে এখন আর পথ হাতড়াতে হবে না।স্বয়ং তিনি হাত ধরে লক্ষে পৌঁছে দেবেন।তাই বলছি ভগবান কে থাকুন,ভালবাসুন।তাঁকে
আপন করে নিন।ভয় পাবেন না।পিছিয়ে যাবেন না।'এ পথ
কঠিন,পারব না----একথা একেবারে ভাববেন না।তাঁকে ডাকুন।ভালবাসুন।আপনার করে নিন।মন্ত্র তন্ত্র দরকার নেই।পারলে ভালো,যদি ইচ্ছা হয়। কিন্তু সার কথা তাঁকে
ভালবাসা। ভালবাসার চেয়ে বড় আর কিছু নেই।ভালবাসা
যেন চুম্বক। ভক্ত ভগবানকে টানছে,আকর্ষণ করছে,আবার
ভগবান ভক্তকে আকর্ষণ করছেন।ভক্ত-ভগবানের সম্পর্কে
------এ যেন চিরকালের। কথামৃতের মধ্যে দিয়ে শ্রী রামকৃষ্ণ
এইভাবে আমাদের পথ দেখিয়ে দিচ্ছেন।এককথায় "কথামৃত " অতুলনীয়"এই শাস্ত্র সম্বল করে আপনারা অমৃতত্বলাভের পথে এগিয়ে চলুন-------এই আমার প্রার্থনা। স্বামী লোকেশ্বরানন্দ
শাস্ত্র পড়ুন আর নাই পড়ুন,"কথামৃত"পড়ুন। সবাই পড়ুন।
এর মধ্যে আপনারা গীতা পাবেন,পুরাণ পাবেন,বাইবেল,
কোরাণ,চৈতন্যেচরিতামৃত পাবেন।কি নেই এতে। তাছাড়াও
এর মধ্যে অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত উক্তি আছে।কোথায় কোন
ফকির কী গান গেয়েছেন। তার একটি কি দুটি লাইন রয়েছে এর মধ্যে। গান মানে প্রার্থনা। ------কত রকমের
প্রার্থনা!কত ভাষার প্রার্থনা।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব ভগবান কে যে কতরকমভাবে ডাকতেন,আহা!কতভাবে যে ডেকে আনন্দ পেতেন।,কত
রকমের গান যে তিনি গাইতেন।এই সব গান কথামৃতে সঞ্চিত আছে। কত রকমের গান,কত রকমের পূজা পদ্ধতি।
শ্রী রামকৃষ্ণদেব কোন ধরাবাঁধা নিয়মের মধ্যে থাকতেন না।
ঠিক কথা।ঈশ্বর আমার প্রিয়জন ,আমি আমার প্রিয়জনকে
আমার মতো করে ভালবাসব।তার মধ্যে আবার ধরাবাঁধা নিয়ম কেন?নিয়ম আপনারা মানতে চান মানুন;কিন্তু নিষ্প্রাণ নিয়ম মানাটা বড় কথা নয় ।বড় কথা কতটা আন্তরিক ভাবে আপনি ভগবান কে ভালবাসেন।ভগবান
ভালবাসা চান,আর কিছু চান না।
যারা সংসারে আছেন তাঁরা কখন এরকম ভাবনেনা।আমরা
বদ্ধ জীব। ছিঃ !কোন দুঃখে বদ্ধ। কখনো বদ্ধ নন আপনারা।মুক্ত,চিরকালের জন্য মুক্ত। আর "কথামৃত "
আপনাদের সেই সত্য জানিয়ে দেবে।পথ দেখিয়ে দেবে।
এই গ্রন্থটির যেখানেই হাত দেন সেখানেই এমন সব কথা আছে যা অমৃত।যার তুলনা হয়না। শ্রীরামকৃষ্ণ এই যুগে
এসেছিলেন মানুষকে হাতে ধরে টেনে ভগবানের কাছে
পৌঁছে দিতে।ভগবান লাভের জন্যে এখন আর পথ হাতড়াতে হবে না।স্বয়ং তিনি হাত ধরে লক্ষে পৌঁছে দেবেন।তাই বলছি ভগবান কে থাকুন,ভালবাসুন।তাঁকে
আপন করে নিন।ভয় পাবেন না।পিছিয়ে যাবেন না।'এ পথ
কঠিন,পারব না----একথা একেবারে ভাববেন না।তাঁকে ডাকুন।ভালবাসুন।আপনার করে নিন।মন্ত্র তন্ত্র দরকার নেই।পারলে ভালো,যদি ইচ্ছা হয়। কিন্তু সার কথা তাঁকে
ভালবাসা। ভালবাসার চেয়ে বড় আর কিছু নেই।ভালবাসা
যেন চুম্বক। ভক্ত ভগবানকে টানছে,আকর্ষণ করছে,আবার
ভগবান ভক্তকে আকর্ষণ করছেন।ভক্ত-ভগবানের সম্পর্কে
------এ যেন চিরকালের। কথামৃতের মধ্যে দিয়ে শ্রী রামকৃষ্ণ
এইভাবে আমাদের পথ দেখিয়ে দিচ্ছেন।এককথায় "কথামৃত " অতুলনীয়"এই শাস্ত্র সম্বল করে আপনারা অমৃতত্বলাভের পথে এগিয়ে চলুন-------এই আমার প্রার্থনা। স্বামী লোকেশ্বরানন্দ
No comments:
Post a Comment